Fluency-মানেই হুবহু নেটিভ ইংলিশ উচ্চারণ না। কারণ সারা পৃথিবীতে ইংরজির accent ভিন্নতা রয়েছে। আর fluent speaker-রা মোটামুটি স্পষ্ট করে তা বলতে পারে। তবে উচ্চারণ fluency অর্জনের জন্য গুরুত্বপূর্ণ চাবিকাঠি।
যেমন Son শব্দটিকে আমরা উচ্চারণ করি ছন। কিন্তু এর ইংরেজি উচ্চারণ হর সান(ছান)। এ রকম ইংরজির অসংখ্য শব্দ আছে যা আমরা ভুল উচ্চারণ করি।
ভুল উচ্চারণ করলে শ্রোতাকে মাঝ পথে কথা থামিয়ে অর্থ উদ্ধারের জন্য সময় ব্যয় করতে হয় যা fluency অর্জনের পথে বাঁধা।
ইংরেজি যেভাবে লেখা হয় তার উচ্চারণটা আসলে সে রকম নয় । আমরা স্কুল, কলেজ এবং ইউনিভার্সিটে ভুল উচ্চারণ শিখতে শিখতে পরবর্তিতে আর শুদ্ধ করার সময় থাকে না। উচ্চারণ শেখার কাজটা সময় সাপেক্ষ বিষয়, তাই এখনই উচ্চারণ শেখার উপযুক্ত সময়।
১. ইংরেজি ভাষার সাথে আমাদের ভাষার একটি মৌলিক গঠণগত পার্থ্যক আছে। এজন্য আমাদের কাছে ইংরেজি শিখতে যেমন কষ্ট লাগে, ইউরোপিয়ানদেরও বাংলা শিখতে একটু কষ্ট হয়।
ইংরেজি - subject + verb + object.
I eat rice.
বাংলা - subject + object + verb.
আমি ভাত খাই।
২. আমাদের ভাষার বর্ণের সংখ্যা ইংরেজি ভাষার চাইতে প্রায় দ্বিগুণ বেশি।
৩. তবে বাংলা ভাষা শেখা সহজ এ জন্য যে , বাংলা ভাষা অনেকটা Phonetic ভাষা। মানে যেভাবে লেখা হেয়, সেভাবেই পড়া(উচ্চারণ) হয়।